নোয়াখালী বার্তা ডটকমঃ নোয়াখালীর চাটখিলে গ্রিস প্রবাসী সুমন বাদশা (৩৮) প্রায় ১ যুগ আগে এক সন্তান ও স্ত্রী শাহিদা আক্তার আরজু কে (৩৩) রেখে প্রবাসে পাড়ি জমায়,স্ত্রী ও সন্তানের নিত্য প্রয়োজনীয় খরচের টাকা পাঠান প্রবাসীর বড় ভাই আবদুল মজিদ (৪০) এর নিকট।
এই সুযোগে চাটখিল উপজেলার ৩নং পরকোট ইউনিয়নের খালিশপাড়া গ্রামের দুধ মিয়া সরকার বাড়ির প্রবাসী বাদশার বড় ভাই আব্দুল মজিদ প্রবাসী বাদশার স্ত্রীকে টাকা পয়সা প্রয়োজন অনুযায়ী না দিয়ে প্রায় পনের লক্ষ টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগ উঠেছে আবদুল মজিদের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে,স্ত্রীর একান্ত মূহুর্থের কিছু ছবি স্বামীর কাছে থাকায় তা বিভিন্ন লোকের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকির অভিযোগ তার প্রবাসী স্বামীর বিরুদ্ধে।
প্রবাসীর স্ত্রী আরো জানান, তার ভাসুরের নিকট আত্মসাৎ কৃত টাকা ফেরত চাইলে এতে রেগে উঠেন আবদুল মজিদ ও তার পরিবার এতে প্রবাসীর স্ত্রী নির্যাতনের শিকার হয়ে বাপের বাড়ি চলে যেতে বাধ্য হয়,টাকা চাইতে গেলে গালাগালি ও ছেলের পড়াশোনার ক্ষতি এবং প্রান নাশের হুমকি দেয় এতে প্রবাসীর স্ত্রী ক্ষিপ্ত হয়ে প্রতিবাদ করায় ভাসুর মজিদ তাকে মারধর করে,এবং প্রবাসী স্বামীকে স্ত্রীর বিরুদ্ধে ভুল বুঝিয়ে তিক্ততা সৃষ্টি করে ও মিথ্যা তথ্য রটায়,এতে প্রবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে স্ত্রীর সাথে যোগাযোগ বিছিন্ন করেন।
অন্য দিকে প্রবাসীর স্ত্রী ও তার বোন কিছু জমি ক্রয় করলে জমি ২ বোনের নামে রেজিঃকরেন কিন্তু এ জমি স্বামী ও ভাসুরের পরিবারের নামে না রেজিঃ করায় তারা প্রবাসীর স্ত্রীকে অর্থ আত্বসাৎ এর মিথ্যা তকমা দিয়ে থানা পুলিশ দিয়ে হয়রানি করায় এবং একাধিক বার তালাক দিতে চাপ প্রয়োগ করে এবং নানা ভয় ভীতি প্রদর্শন সহ তার স্বামীর পরকিয়ার খবর পেয়ে অতিষ্ঠ হয়ে প্রবাসীর স্ত্রী বিজ্ঞ বিচারিক ম্যাজিট্রেট ৭নং আমলী আদালত,নোয়াখালী ধারাঃ ৩২৩/৩৭৯/৪২০/৫০৬(২) দঃবিঃ। মামলা করেন।